‘সভ্যতার অবসান ঘটাতে পারে আবহাওয়া পরিবর্তন
পৃথিবী সৃষ্টি’র পর থেকে সভ্য’তার বি’লুপ্তি বা সাম্রাজ্যে’র পতন, প্রতিটি ঘটনায় আবহাওয়া পরিবর্তন গুরুুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
এম’নকি আধুনিক বিশ্বও চরম দাব’দা’হ এবং খরার মতো আবহা’ওয়া পরিবর্তনকে ঘিরে অভিযোজি’ত হচ্ছে। তবে, মানব সভ্য’তার হুম’কি’গুলো উ’চ্চ তাপমাত্রার প্রত্যক্ষ প্রভাবের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।
আর্থি’ক স’ঙ্কট, যু’দ্ধ এবং ন’তুন রো’গের প্রাদু’র্ভাবের মতো আবহাওয়া পরিবর্তনের পরোক্ষ প্রভাবও অন্যান্য বিপ’র্যয় ডেকে আনছে এবং পারমা’ণ’বিক যু’দ্ধে’র ম’তো সম্ভাব্য বি’পর্যয় থেকে পুনরুদ্ধারকে বা’ধাগ্রস্ত করতে পারে।
তাই ম’হামা’রি, যু’দ্ধ এবং দুর্ভি’ক্ষের একটি নতুন অংশীদার হ’ল চরম আবহাওয়া। সাম্প্রতিক বিশ^ ইতিমধ্যেই মহা’মারি, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বিশ্বব্যাপী খাদ্য ঘাটতি একত্রিত বিপর্যয়ের একটি প্রাথমকি রূপ অবলোকন করছে।
যদিও এখনও বি’শ্ব সভ্যতার কাঠামো তুলনামূলকভাবে অক্ষত রয়েছে, তবে ক্রমাগত চাপের মুখে একসময় এটি ভে’ঙে পড়বে। যদি পরি’স্থিতি এভাবেই চলতে থাকে, তাহলে আমরা প্রায় নিশ্চিতভাবেই প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় ২০৩০ এবং ২০৫২ এর মধ্যে গড়ে ১.৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়ার আশঙ্কা করতে পারি।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের সামা’জিক জটিলতার গবেষক চি জু’ বলেছেন, ‘২৯ ডিগ্রির গড় বার্ষিক তাপমাত্রা বর্তমানে সাহারা এবং উপসাগরীয় উপকূলে প্রায় ৩০ মিলিয়ন মানুষকে প্রভাবিত করছে।
২০৭০ সালের মধ্যে এই তাপমাত্রা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিণতি সরাসরি দুটি পরা’শক্তিকে প্রভাবিত করবে, এবং সর্বাধিক বিপজ্জনক প্যাথোজেনগুলির সাতটি সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণের পরীক্ষাগারকে প্রভাবিত করবে। ফলে ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের গুরুতর সম্ভাবনা রয়েছে।’’