প্রে’মিকার বাড়িতে গ’লায় ফাঁ”স প্রেমিকের
শরীয়তপুরের ডামু”ড্যায় প্রেমি’কার বাড়িতে গিয়ে ফাঁ’স দিয়ে আ’ত্ম’হ”ত্যা করেছন মো. সরোয়ার হোসেন কাজল (২৬) নামে এক প্রে’মিক। শুক্রবার (২৬ আগস্ট) দিবা গত রাতে এই ঘ’টনা ঘটে। নি’হত কাজলের পরিবারের দাবি, আ’ত্ম’হ’ত্যা নয়, খু’ন করা হয়েছে কা’জলকে।




কাজল উপজেলার কনেশ্বর ইউনিয়নের মোহাম্মদ আলী ছেলে। তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তার প্রে’মিকা সিঁ’থির শিধল’কুড়া ইউনিয়নের খলিল বাঘার মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৫ বছর ধরে সিঁথি ও কাজলের মধ্যে প্রে’মের ‘স’ম্পর্ক। সিঁথির পরিবার জানলেও এ বিষয়ে কিছুই জান’তেন না কাজলের পরিবার।
কাজল নোয়াখালীতে একটি ও’ষুধ কোম্পা নিতে ‘চা’করি করতেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি বাড়িতে আসেন। সিঁথির নানা বাড়ি কাজলদের বাড়ির পাশেই।




শুক্রবার রা’তে কাজলকে ফোন দিয়ে সিঁ’থি তার নানা বাড়িতে আসতে বলেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে সিঁথির চিৎকারে এলাকার লোক এসে কাজলকে জানালার সাথে ঝু’ল’ন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
পরে তাকে উ’দ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লে’ক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। ক’র্ত’ব্য”রত চিকিৎসক তাকে মৃ”ত ঘোষণা করে। পরে পুলিশ লা’শ উ’দ্ধার করে ময়’না’তদন্তে’র জন্য ম’র্গে পাঠান।
কাজলের ভাই শহিদুল বলেন, আমার ভাই সিঁ’থির সাথে সম্প’র্ক করে তা আমরা জানতাম না। মানুষের মুখে শুনেছি তাদের নাকি ৫ বছরের সম্প’র্ক। কখনও আমার ভাই পরিবারের কাছে এ নিয়ে কিছু বলেনি।
গত’ রা’তে খাওয়া দাওয়া করে কাজল ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ ফোন আসায় সে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। রাত ১টার সময় হাসপাতাল থেকে ফোন দেয়। আমরা সেখানে গিয়ে তার লা’শ দেখতে পাই। ‘
”সিঁথি আমার ভাইকে মে”রে ফেলেছে। আমি এর বিচা’র চাই। সিঁথির মা হালিমা বেগম বলেন, আমি কিছু জানিনা। আমার মেয়ে কাজল মা’রা যাওয়াতে পাগ’লের মত করছে।
তাকে ঘুমের ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রেখে’ছি। ডামুড্যা থানা অফিসাস ইন’চার্জ শরীফ আহমেদ বলেন, আমরা হাসপাতাল থেকে লা”শ উ’দ্ধার করে ময়না’তদ’ন্তের জন্য ম’র্গে পাঠিয়েছি। এই বিষয়ে একটি অপ’মৃ’ত্যু মা’ম’লা হয়েছে। ম’য়নাত’দন্তে”র রিপোর্ট আসলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’