‘পশ্চি’ম আফ্রিকায় এ নিয়ে দ্বি’তীয়বারের মতো এই মার’বার্গ ভাইরাস শনাক্ত হলো’

‘আ’ড়াই বছর ধরে পুরো বিশ্ব ভুগছে করোনা’ভাইরাস মহামা’রিতে। মাস কয়েক আগে হানা দিয়েছে’ মা’ঙ্কিপক্সও। এরই’ মধ্যে শুরু হয়েছে নতুন আরেক প্রা’ণঘা’তী ভাইরাসে’র উপদ্রব।

 

 

মার’বার্গ নামক ও’ই অতি’সং’ক্রামক’ ভাইরাসে ‘আফ্রিকার দেশ ঘানায় দুজনের মৃ’ত্যু হ’য়েছে। ঘা’না হেলথ সার্ভিসে’র (জিএইচএস) এক বিবৃতি’তে এ তথ্য নিশ্চি’ত করা হয়।

 

 

 

 

 

 

বি’শ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানায়, মা’রা যা’ওয়া দুজন এ ‘মাসের ‘শুরুতে’ মারবার্গ ভা’ইরাসে’ আক্রা’ন্ত হয়ে’ছিলেন। নমুনা পরীক্ষা’র পর গত ১০ জুলাই’ তাদের দেহে মারবার্গ ভাইরা’সের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।” যদিও সেনেগালের একটি পরীক্ষা’গারে তাদের নমুনা পরীক্ষার ফলাফল যাচাই করা হয়।

 

 

জি’এইচএস জানায়, সেনেগালের রাজধানী ডাকারের পাস্তুর ই’নস্টিটিউ’টে ওই নমুনা পরীক্ষার ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ করা হয়। আপাতত আর কেউ নতুন করে আক্রান্ত না হলেও সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সংস্থাটি কাজ কর’ছে।

 

 

 

 

 

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আফ্রিকান অঞ্চলের পরিচা’লক মাতশি’দিসো মোয়েতি জানান, ঘানার স্বাস্থ্য কর্তৃ’পক্ষ সম্ভাব্য প্রাদু’র্ভাবের জন্য দ্রুত প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে। কারণ অবিলম্বে কার্যকরী পদক্ষেপ ছাড়া মার’বার্গ ভা’ইরাসের প্রাদুর্ভাব সহজেই নিয়ন্ত্রণের ‘বাইরে চলে যেতে পারে।

 

 

 

 

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ত’থ্য অনুযায়ী, বাদু’ড় থেকে মানুষের’ মধ্যে মারবার্গ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়। এ ভাইরাসে আ’ক্রান্তদের ডায়রি’য়া, জ্ব’র, বমি ব’মি ভাব এবং বমির’ উপস’র্গ দেখা দেয়। ইবো’লা ভাইরাসের মতো এ ‘রোগে আক্রান্ত’ ব্যক্তির হঠাৎ অসুস্থতা শুরু’ হয়, তীব্র জ্বর, প্রচণ্ড মাথা’ব্যথা দেখা’ যায়।

 

 

 

মারবা’র্গ ভাইরা’সে মৃ’ত্যুর’ হার ২৪-৮৮% পর্যন্ত। পশ্চিম আফ্রিকায় এ নিয়ে দ্বি’তীয়বারের মতো এই ‘মার’বার্গ ভা’ইরাস শনাক্ত ‘হলো। ‘গিনিতে গত বছর একজন শনাক্ত হয়েছিলেন।

 

 

 

 

তবে এরপর নতুন করে আর কে’উ ‘আক্রা’ন্ত হননি। ১৯৬৭ সালে সর্বপ্রথম মারবার্গ ভাইরাসে’র প্রাদুর্ভাব শুরু হয়। দক্ষিণ এবং পূর্ব আফ্রি’কার মানুষরাই এ অতিসংক্রামক প্রাণঘাতী ভাইরাসে বেশি আক্রান্ত ‘হয়েছেন।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *