প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে সং’ঘবদ্ধ ধ’র্ষ’ণের শি’কার দুই বান্ধবী
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় দুই গার্মেন্টসকর্মী’কে সং’ঘ’ব’দ্ধ ধ’র্ষ”ণের অভি’যোগ উঠেছে। এ ঘটনায় চারজনকে গ্রে’ফতার করেছে পুলিশ। রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গ্রে’ফ’তারদের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
গ্রে’ফতাররা হলেন- ঈশ্বরদী উপজেলার লক্ষ্মীকোলা গ্রামের বা’কী বিল্লাহর ছেলে আল আমিন (২৫), নাটোরের বড়াইগ্রাম থানার গোপালপুরের মৃ”ত আমজাদ হোসেনের ছেলে আব্দুর রশীদ (৩৫), লক্ষীকোলা গ্রামের
নায়েব আলী সরদারের ছেলে মহিদুল সরদার (৩৫) এবং বড়াইগ্রাম থানার রাজাপুরের চাঁন মিঞার ছেলে জাবেদ (৩৫)। খোঁ’জ নিয়ে জানা যায়, ঢাকার আশুলিয়ায় গার্মেন্টসে চাকরির সুবাদে পরিচয় হয় দুই তরুণীর।
এদের একজনের সঙ্গে আল আমিন নামের এক যুব’কের প্রে’মের স’ম্পর্ক গড়ে ওঠে। আল আমিন তাকে পাবনার ঈশ্বরদীতে দেখা করার জন্য আসতে বলেন। দুই তরুণী আশুলিয়া থেকে শনিবার বিকেলে ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়ায় পৌঁছা’য়।
আল আমিন কৌ’শলে ব’ন্ধুদের সহযোগিতায় বিভিন্ন জায়গায় ঘু’রিয়ে রাত ৮টার পর দুজনকে আখ’ক্ষে”তে নি’য়ে পা”লাক্র”মে ধ”র্ষ”ণ করেন। দুজ’ন ছা’ড়া পাওয়ার পর অ”র্ধন”গ্ন অ’বস্থায় চিৎ”কার করতে করতে রাস্তায় উঠে আসে।
এ সময় রা”স্তায় থাকা সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক তাদের উদ্ধার ক’রে বাড়ি নিয়ে যান। স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুই’ ত’রু’ণীকে থানা হেফা’জতে নেওয়া হয়।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ভি’ক’টিমদের বক্তব্য শুনে রাতেই কুষ্টিয়া ও বড়াইগ্রাম এলাকায় অ’ভি যান চালিয়ে চারজনকে আট”ক করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আজ দুপুরে মা”মলা হয়েছে। আ’টকদের গ্রেফ”তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের গ্রেফ”তারের জন্য পুলিশি অভি’যান চলছে।